পৃথিবীর বুকে
লুকিয়ে
আছে
কত
অজানা
রহস্য।
এ
অজানা
তথ্যগুলোর কতটুকুই বা
আমরা
উদ্ধার
করতে
পেরেছি?
প্রকৃতিতে লুকিয়ে
থাকা
এসব
রহস্যের সন্ধানে কত
অভিযান
হয়েছে
তার
ইয়ত্তা
নেই।
যারা
এসব
রহস্যের সমাধানে নিজের
জীবন
বিপন্ন
করে
ঝাঁপিয়ে পড়েন
তাদের
হতে
হয়
দারুণ
সাহসী
ও
নির্ভীক। প্রত্নতত্ত্ব বা
আর্কিওলজি হচ্ছে
বিজ্ঞানের একটি
শাখা।
এতে
ভৌত
ধ্বংসাবশেষ ও
পরিবেশগত তথ্য
পুনরুদ্ধার, দলিলীকরণ ও
সঠিক
ব্যাখ্যাদানের মাধ্যমে মানবজাতির সংস্কৃতির পরিচয়
তুলে
ধরা
হয়।
প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলো নিয়ে
যারা
গবেষণা
করেন,
তাদের
বলা
হয়
প্রত্নতত্ত্ববিদ। তারা
বিভিন্ন স্থাপত্য, আর্টিফ্যাক্ট (মানুষের নির্মিত বস্তু),
বায়োফ্যাক্ট, প্রাকৃতিক-সাংস্কৃতিক ভূদৃশ্যাবলী ইত্যাদি বিষয়
নিয়ে
গবেষণা
করেন।
এমন
কিছু
ব্যক্তিত্বের সাথে
আপনাদের পরিচয়
আছে
কি,
যারা
এসব
কাজের
সাথে
জড়িত?
অ্যাডভেঞ্চার মুভির
যদি
ভক্ত
হয়ে
থাকেন
তবে
অবশ্যই
ইন্ডিয়ানা জোনস
বা
টম্ব
রাইডারের নাম
আপনার
অজানা
থাকার
কথা
নয়।
ইন্ডিয়ানা জোনস
ও
টম্ব
রাইডার
ছাড়াও
আরো
অনেক
মুভি
রয়েছে,
যার
মূল
কাহিনী
গড়ে
উঠেছে
গুপ্তধন শিকারকে কেন্দ্র করে।
টম্ব রাইডারের প্রথম আবির্ভাব ঘটে গেমসের মাধ্যমে ১৯৯৬ সালে। এই সিরিজের গেমগুলোর জনপ্রিয়তা আকাশছোঁয়া ছিল, তাই একে একে বের হয়েছে ৮টি পর্ব। টম্ব রাইডারের ৩য় সিরিজের পর থেকে এর নামকরণ শুরু হয়েছিল। তার আগে টম্ব রাইডার ১, ২ বা ৩, এভাবেই বের হতো। ৪র্থ পর্বের নাম ছিল দ্য লাস্ট রেভেলেশন। এভাবে একে একে বাকিগুলোর নাম হচ্ছে ক্রনিক্যালস, দ্য অ্যাঞ্জেল অব ডার্কনেস, লিজেন্ড, এনিভারসারি ও আন্ডারওয়ার্ল্ড। এই গেমের বেশ কিছু এক্সপানশন প্যাকও রয়েছে, সেগুলো হলো আনফিনিশড বিজনেস, গোল্ডেন মাস্ক, দ্য লস্ট আর্টিফ্যাক্ট এবং নতুন আন্ডারওয়ার্ল্ড গেমের এক্সপানশন প্যাকটির নাম হচ্ছে বেনেথ দ্য অ্যাশেস- লারা’স শ্যাডো। ২০১০ সালে এর নতুন একটি এক্সপানশন বের হয় যার নাম হচ্ছে লারা ক্রাফট এন্ড দ্য গার্ডিয়ান অব লাইট। এ বছর এ সিরিজের নতুন গেম বের হবে। গেমবয় এডভান্স কনসোলের জন্য বের হওয়া এই গেম সিরিজের নামগুলো হচ্ছে টম্ব রাইডার, কার্স অব দ্য সোর্ড ও দ্য প্রফেসি। টম্ব রাইডারের ওপরে নির্মিত হয়েছে দুটি মুভি, যাদের নাম হচ্ছে লারা ক্রফট-টম্ব রাইডার ও দ্য ক্রাডেল অব লাইফ। তৃতীয় মুভির কাজ এখনো চলছে। আজকের আলোচ্য গেমটি হচ্ছে টম্ব রাইডার-আন্ডারওয়ার্ল্ড, যা টম্ব রাইডার ৮ নামেও পরিচিত। আন্ডারওয়ার্ল্ড হচ্ছে এই সিরিজের প্রথম গেম, যা প্লে স্টেশন ৩-এর জন্য রিলিজ করা হয়েছে। এর আগে আর কোনো গেম পিএস ৩-এর জন্য অবমুক্ত করা হয়নি। গেমটি ডেভেলপ করেছে ক্রিস্টাল ডায়নামিক্স ও পাবলিশ করেছে ইডিওস ইন্টারএ্যাকটিভ। গেমটি তৈরি হয়েছে 'Tomb Raider Underground' ইঞ্জিন দিয়ে । গেমে লারা ক্রাফটের সাথে গলা মিলিয়েছেন Keeley Hawes.
টম্ব রাইডারের মুখ্য ভূমিকায় রয়েছে লারা ক্রফট নামের এক ইংরেজ তরুণী। যার নেশা হচ্ছে গুপ্তধন শিকারের জন্য অজানার উদ্দেশ্যে পাড়ি জমানো, মোকাবেলা করা ভয়ঙ্কর সব প্রাণীর। তার রক্তে রয়েছে অভিযানের নেশা, কারণ তার বাবা-মা উভয়েই ছিলেন প্রত্নতত্ত্ববিদ। লারার বাবা মিস্টার ক্রফট নানারকম শিক্ষার মাধ্যমে ছোটবেলা থেকেই লারাকে একজন নির্ভীক অভিযাত্রী হিসেবে গড়ে তোলেন।
নতুন এই গেমটির কাহিনী গড়ে উঠেছে এনিভারসারির পরের কাহিনীর ধারাবাহিকতা হিসেবে। এই গেমে লারাকে আবার মুখোমুখি হতে হবে তার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী জ্যাকুইলিন নাটলার সাথে। গেমে আরো রয়েছে লারার পুরনো সহকর্মী আমান্ডা, যে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল। এবার লারাকে নিয়ে অভিযানের স্থানগুলো হচ্ছে, ভূ-মধ্যসাগর, থাইল্যান্ড, আন্দামান, মেক্সিকো, জান মায়েন দ্বীপ ও আর্কটিক সাগর। লারার অভিযানের মূল উদ্দেশ্য হবে রাজা আর্থারের পৌরাণিক বিশ্রামাগার অ্যাভালন সন্ধান করা। গেমে নর্সদের যুদ্ধের দেবতা থরের গ্রাউন্টলেট নিয়ে খেলার ব্যাপারটি নতুনত্বের আভাস দেয়।
এই সিরিজের পুরনো গেমগুলোর মাঝে কোনো কিছু বেয়ে ওঠা, সাঁতার কাটা, লাফিয়ে কোনো স্থান পার হওয়া, গোলাগুলি করা, নানারকম পাজলের সমাধান করা ছিল বিশেষ বৈশিষ্ট্য। কিন্তু নতুন এই গেমে রয়েছে অনন্য কিছু বৈশিষ্ট্য, যা আগের কোনোটাতেই ছিল না। তার মধ্যে রয়েছে মিলি কমব্যাট বা সামনাসামনি লড়াই করার সুবিধা, দু’হাতের দুই অস্ত্র দিয়ে দুটি আলাদা বস্তুকে নিশানা করা, এক হাতে কোনো কিছু ধরে রাখা অবস্থায় অন্য হাত দিয়ে গুলি করা, গ্রাপলিং হুক দিয়ে আটকিয়ে কোনো বস্তু টেনে আনা বা ফেলে দেয়া এবং তার সাথে অসাধারণ শারীরিক কসরতের মাধ্যমে চলাফেরা করার ব্যাপার তো রয়েছেই। আগের গেমগুলোর ক্ষেত্রে প্রশ্ন করা যেতো যে লারা কী কী করতে পারে? কিন্তু নতুন এই গেম আপনার চিন্তাধারা ও প্রশ্ন করার ভঙ্গিই বদলে দেবে। এখন আপনাকে প্রশ্ন করতে হবে লারা কী কী করতে পারে না? তাই বুঝতেই পারছেন নতুন এই লারার কতখানি বিবর্তন হয়েছে। টম্ব রাইডারের পুরনো গেমিং স্টাইলের ধারাবাহিকতা থেকে মুক্ত হয়ে নতুন ধারায় প্রবেশ ঘটেছে মূলত টম্ব রাইডার লিজেন্ডের মধ্য দিয়ে। এই গেম দিয়ে শুরু হয়েছিল লারার নতুন মডেল, যা ছিল আগের তুলনায় অনেক বেশি সুন্দর ও নিখুঁত। পুরনো টম্ব রাইডারের গ্রাফিক্সের সাথে লিজেন্ড বা এনিভারসারির যে বিশাল পার্থক্য খুঁজে পাবেন, সেই রকমের পার্থক্য খুঁজে পাবেন লিজেন্ডের সাথে আন্ডারওয়ার্ল্ড গেমটির গ্রাফিক্স কোয়ালিটির সাথে। গেমের মধ্যে বাস্তবতার দারুণ এক উদাহরণ এই গেমটি, যা না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না।
টম্ব রাইডারের প্রথম আবির্ভাব ঘটে গেমসের মাধ্যমে ১৯৯৬ সালে। এই সিরিজের গেমগুলোর জনপ্রিয়তা আকাশছোঁয়া ছিল, তাই একে একে বের হয়েছে ৮টি পর্ব। টম্ব রাইডারের ৩য় সিরিজের পর থেকে এর নামকরণ শুরু হয়েছিল। তার আগে টম্ব রাইডার ১, ২ বা ৩, এভাবেই বের হতো। ৪র্থ পর্বের নাম ছিল দ্য লাস্ট রেভেলেশন। এভাবে একে একে বাকিগুলোর নাম হচ্ছে ক্রনিক্যালস, দ্য অ্যাঞ্জেল অব ডার্কনেস, লিজেন্ড, এনিভারসারি ও আন্ডারওয়ার্ল্ড। এই গেমের বেশ কিছু এক্সপানশন প্যাকও রয়েছে, সেগুলো হলো আনফিনিশড বিজনেস, গোল্ডেন মাস্ক, দ্য লস্ট আর্টিফ্যাক্ট এবং নতুন আন্ডারওয়ার্ল্ড গেমের এক্সপানশন প্যাকটির নাম হচ্ছে বেনেথ দ্য অ্যাশেস- লারা’স শ্যাডো। ২০১০ সালে এর নতুন একটি এক্সপানশন বের হয় যার নাম হচ্ছে লারা ক্রাফট এন্ড দ্য গার্ডিয়ান অব লাইট। এ বছর এ সিরিজের নতুন গেম বের হবে। গেমবয় এডভান্স কনসোলের জন্য বের হওয়া এই গেম সিরিজের নামগুলো হচ্ছে টম্ব রাইডার, কার্স অব দ্য সোর্ড ও দ্য প্রফেসি। টম্ব রাইডারের ওপরে নির্মিত হয়েছে দুটি মুভি, যাদের নাম হচ্ছে লারা ক্রফট-টম্ব রাইডার ও দ্য ক্রাডেল অব লাইফ। তৃতীয় মুভির কাজ এখনো চলছে। আজকের আলোচ্য গেমটি হচ্ছে টম্ব রাইডার-আন্ডারওয়ার্ল্ড, যা টম্ব রাইডার ৮ নামেও পরিচিত। আন্ডারওয়ার্ল্ড হচ্ছে এই সিরিজের প্রথম গেম, যা প্লে স্টেশন ৩-এর জন্য রিলিজ করা হয়েছে। এর আগে আর কোনো গেম পিএস ৩-এর জন্য অবমুক্ত করা হয়নি। গেমটি ডেভেলপ করেছে ক্রিস্টাল ডায়নামিক্স ও পাবলিশ করেছে ইডিওস ইন্টারএ্যাকটিভ। গেমটি তৈরি হয়েছে 'Tomb Raider Underground' ইঞ্জিন দিয়ে । গেমে লারা ক্রাফটের সাথে গলা মিলিয়েছেন Keeley Hawes.
টম্ব রাইডারের মুখ্য ভূমিকায় রয়েছে লারা ক্রফট নামের এক ইংরেজ তরুণী। যার নেশা হচ্ছে গুপ্তধন শিকারের জন্য অজানার উদ্দেশ্যে পাড়ি জমানো, মোকাবেলা করা ভয়ঙ্কর সব প্রাণীর। তার রক্তে রয়েছে অভিযানের নেশা, কারণ তার বাবা-মা উভয়েই ছিলেন প্রত্নতত্ত্ববিদ। লারার বাবা মিস্টার ক্রফট নানারকম শিক্ষার মাধ্যমে ছোটবেলা থেকেই লারাকে একজন নির্ভীক অভিযাত্রী হিসেবে গড়ে তোলেন।
নতুন এই গেমটির কাহিনী গড়ে উঠেছে এনিভারসারির পরের কাহিনীর ধারাবাহিকতা হিসেবে। এই গেমে লারাকে আবার মুখোমুখি হতে হবে তার চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী জ্যাকুইলিন নাটলার সাথে। গেমে আরো রয়েছে লারার পুরনো সহকর্মী আমান্ডা, যে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল। এবার লারাকে নিয়ে অভিযানের স্থানগুলো হচ্ছে, ভূ-মধ্যসাগর, থাইল্যান্ড, আন্দামান, মেক্সিকো, জান মায়েন দ্বীপ ও আর্কটিক সাগর। লারার অভিযানের মূল উদ্দেশ্য হবে রাজা আর্থারের পৌরাণিক বিশ্রামাগার অ্যাভালন সন্ধান করা। গেমে নর্সদের যুদ্ধের দেবতা থরের গ্রাউন্টলেট নিয়ে খেলার ব্যাপারটি নতুনত্বের আভাস দেয়।
এই সিরিজের পুরনো গেমগুলোর মাঝে কোনো কিছু বেয়ে ওঠা, সাঁতার কাটা, লাফিয়ে কোনো স্থান পার হওয়া, গোলাগুলি করা, নানারকম পাজলের সমাধান করা ছিল বিশেষ বৈশিষ্ট্য। কিন্তু নতুন এই গেমে রয়েছে অনন্য কিছু বৈশিষ্ট্য, যা আগের কোনোটাতেই ছিল না। তার মধ্যে রয়েছে মিলি কমব্যাট বা সামনাসামনি লড়াই করার সুবিধা, দু’হাতের দুই অস্ত্র দিয়ে দুটি আলাদা বস্তুকে নিশানা করা, এক হাতে কোনো কিছু ধরে রাখা অবস্থায় অন্য হাত দিয়ে গুলি করা, গ্রাপলিং হুক দিয়ে আটকিয়ে কোনো বস্তু টেনে আনা বা ফেলে দেয়া এবং তার সাথে অসাধারণ শারীরিক কসরতের মাধ্যমে চলাফেরা করার ব্যাপার তো রয়েছেই। আগের গেমগুলোর ক্ষেত্রে প্রশ্ন করা যেতো যে লারা কী কী করতে পারে? কিন্তু নতুন এই গেম আপনার চিন্তাধারা ও প্রশ্ন করার ভঙ্গিই বদলে দেবে। এখন আপনাকে প্রশ্ন করতে হবে লারা কী কী করতে পারে না? তাই বুঝতেই পারছেন নতুন এই লারার কতখানি বিবর্তন হয়েছে। টম্ব রাইডারের পুরনো গেমিং স্টাইলের ধারাবাহিকতা থেকে মুক্ত হয়ে নতুন ধারায় প্রবেশ ঘটেছে মূলত টম্ব রাইডার লিজেন্ডের মধ্য দিয়ে। এই গেম দিয়ে শুরু হয়েছিল লারার নতুন মডেল, যা ছিল আগের তুলনায় অনেক বেশি সুন্দর ও নিখুঁত। পুরনো টম্ব রাইডারের গ্রাফিক্সের সাথে লিজেন্ড বা এনিভারসারির যে বিশাল পার্থক্য খুঁজে পাবেন, সেই রকমের পার্থক্য খুঁজে পাবেন লিজেন্ডের সাথে আন্ডারওয়ার্ল্ড গেমটির গ্রাফিক্স কোয়ালিটির সাথে। গেমের মধ্যে বাস্তবতার দারুণ এক উদাহরণ এই গেমটি, যা না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না।
গেমটি খেলার
জন্য প্রয়োজন
হবে:
প্রসেসর: পেন্টিয়াম ৪, ৩.২ গিগাহার্টজের
প্রসেসর: পেন্টিয়াম ৪, ৩.২ গিগাহার্টজের
র্যাম: ১
গিগাবাইট র্যা
ম,
এনভিডিয়া জিফোর্স ৬৮০০
জিটি
বা
এটিআই
১৮০০এক্সটি (ন্যূনতম)
হার্ডডিস্ক: ৮
গিগাবাইট (ভিসতায়
খেলার
জন্য
২
গিগাবাইট র্যামের প্রয়োজন হবে)